আজমিরীগঞ্জ ও বানিয়াচং উপজেলার পাহাড়পুর টু মার্কুলী যাওয়ার রাস্তার মধ্যবর্তী স্থান নিকলী বেড়িবাঁধ সংলগ্ন জায়গায় অবৈধ টমটম স্ট্যান্ড স্থাপন করে পাহাড়পুর টু মার্কুলী যাওয়ার যাত্রীদের সাথে প্রতিনিয়ত দু্র্ব্যবহার করছেন বড়হাটি করচা গ্রামের হেমেন্দ্র বৈষ্ণব, পিতা গৌরাঙ্গ বৈষ্ণব ।
সে নিজেকে আওয়ামীলীগ নেতা বলে দাপট ও গায়ের জোর দেখায় ও তার জেটু (চাচা) মাধাই বৈষ্ণব দৌলতপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি বলে কেউ কিছু করতে পারবে না এবং তার বিরুদ্ধে কেউ প্রতিবাদ করলে, এই রাস্তায় চলাচলকারী যাত্রীদের হয়রানি করেন অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন ।
ভোক্তভোগী এক যাত্রী জানায়, পাহাড় থেকে রিজার্ভ টমটম যোগে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে মার্কুলী রওনা দেন কিন্তু ঐ স্থানে পৌঁছা মাত্র হেমেন্দ্র বৈষ্ণব যাত্রীদের নামিয়ে দেন ও বলেন কোন রিজার্ভ গাড়ী এখান দিয়ে চলাচল করতে পারবে না। আমাদের স্ট্যান্ডের গাড়িতে যেতে হবে।
অন্যতায় যেতে দেওয়া হবে না। ভোক্তভোগী যাত্রীরা অনেক অনুরোধ করার পড়েও কোন কাজ হয় নি বরং সে তাদের গালিগালাজ করে।পরে সম্মান বাঁচাতে বাধ্য হয়ে তারা এখান থেকে অন্য গাড়ি যোগে মার্কুলী চলে যায়।
সরজমিন এ গিয়ে দেখা যায় ঘটনা সত্য এবং তার সাথে কথা বললে সাংবাদিক কে বলেন, এখানে কোন ছবি উঠানো যাবে না। আমার নির্দেশে চলে সবকিছু।
এক পর্যায়ে মোবাইল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। যাত্রীদের কথা হলো, পাহাড়পুর টু মার্কুলী মাত্র ৬-৭ কিলোমিটার জায়গা, এখানে তিনটি ষ্ট্যাড এর প্রয়োজন নেই। পাহাড়পুর বাজারে ১টি ও মার্কুলী বাজারে ১টি ষ্ট্যান্ড থাকার পর ও কেন মধ্যে স্থানে ষ্ট্যান্ড নির্মাণ করে যাত্রীদের হয়রানি করা হচ্ছে প্রতিনিয়ত
ভোক্তভোগীরা অনেকেই জানান, মধ্যে স্থানে স্ট্যান্ডের প্রয়োজন নেই এবং আওয়ামীলীগ নেতা হেমেন্দ্র বৈষ্ণব যাত্রীদের হয়রানি করেন তাকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি প্রদান করা হউক।
এই বিষয় নিয়ে ভুক্তভোগী যাত্রী জানায়, আমি তাকে অনুরোধ করার পরও কোনো রকম ছাড় পাইনি।
ক্ষমতা অপব্যবহারকারী, নেতা হেমেন্দ্র বৈষ্ণব বলেন, আমাদের এখানে কোন মুসলিম নেই,আমাদের যা ইচ্ছে তাই করবো বাঁধা দেওয়ার কে।
এইবিষয় নিয়ে আজমিরীগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ ডালিম আহমেদ জানান, এই বিষয়ে কেউ কোনো অভিযোগ করে নি, তবে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।