হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার গুনিপুর গ্রামের ফরিদ খান হত্যার পর ঘরবাড়ি ভাংচুর ও লুটপাটের দ্রুত বিচার আইনের মামলায় হাজিরা দিতে গিয়ে আটক হন ২৮ জন।
জানা যায়, লাখাই উপজেলা গুণিপুর গ্রামে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২৮ দিন পর নিহত হন ফরিদ খান নামের এক ব্যক্তি।
ফরিদ খান হত্যাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের বাড়ি ঘর ভাংচুর ও লুটপাট করলে গুনিপুর গ্রামের আতাউর রহমান মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ হুমায়ুন মিয়া বাদি হয়ে ৫৬ জনকে আসামী করে দ্রুত বিচার আইনের মামলা করেন।
আজ ২ ডিসেম্বর রোজ সোমবার ওই মামলার হাজিরা দিতে গিয়ে ২৮ জনকে আটক করে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালত রাহেলা পারভিন।
আটককৃত আসামিদেরকে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। আটকৃতরা হলেন, জাকারিয়া মিয়া,সাহারিয়া আহমেদ,আনাল হক,সজিব মিয়া,লিটন মিয়া,সাফি মিয়া,শাকিল মিয়া,আল আমিন,সাইফুল ইসলাম,জাহিদুল ইসলাম,তোফাজ্জল হক,নিজাম উদ্দিন ,ফরাস উদ্দীন,মন্নান মিয়া,জানাল মিয়া,নুরআলম,সালমান মিয়া,রনি মিয়া,লেয়াকত মিয়া,বশির আহমেদ,আবুতাহের মিয়া,হাফিজুল ইসলাম,আনু মিয়া,কাশেম মিয়া সহ আরো ৪ জন সর্ব সাং গুনিপুর।